র্যাগীং এর ইতিহাস ঘাটবার মতো যথেষ্ট প্রশ্ন মনে তৈরী করতে পারলাম না তাই ঘাটলামও না। ক্যাম্পাসে র্যাগীং মানেই নির্যাতন এবং এটা ছাড়া আর অন্য কিছুই নয়। এ বিষয়ে অবশ্য এক বা একাধিকবার র্যাগীং এর স্বীকার হয়ে এবং এক বা একাধিকবার র্যাগীং এর মাধ্যমে নির্যাতন করে আনন্দ পেয়ে যাওয়া ব্যাক্তিরা ভিন্নমত পোষণ করবে। সে যাই হোক, “র্যাগীং” করা হয় তাদেরকে যারা ক্যাম্পাসে নতুন আসে। আমাকে এর শিকার হতে হয় নাই, তাই যন্ত্রণাটাও টের পেতে হয় নাই। তবে সবসময় যে মাথায় বেল ফেলেই ব্যাপারখানা বুঝতে হবে তাও তো নয়।
র্যাগীং এর সাথে আমার প্রথম পরিচয় কিছু হলিউডি মুভিতে। হয়তোবা অনেক আগে থেকেই আমাদের দেশে তা প্রচলিত ছিলো। আবার আমার সবচাইতে প্রিয় মুভি “৩ ইডিয়টস” এও র্যাগীং এর দেখা পাই। আবার “মুন্না ভাই এমবিবিএস” এও র্যাগীং দেখি। তবে সেখানে যা দেখি তার চাইতে বাস্তবে যেসব ঘটনার বর্ণনা শুনেছি সেগুলি আরো অনেক বেশি ভয়ানক, আরো অনেক বেশি আতঙ্কজনক।
যদি সিনেমার কথা বাদ দেন তাহলেও আপনি চাইলে কিছু রিয়েল ক্লিপস দেখতে পারেন। গুগল করে লিংক গুলো এখানে দিয়ে পোস্ট সাজাইতে ইচ্ছা করে নাই, তাই জাস্ট সাজেস্ট করতেছি যে গুগলে “suicide due to campus ragging” লিখে সার্চ দিন, বেশ কিছু কেস স্টাডি আর ভিডিও পেয়ে যাবেন। ভয়ানক ব্যাপার।